লোকটা ফস্ফস্ করে বিড়ি ফুঁকছিল। আমাকে দেখে মুখের বিড়িটা ফেলে দিয়ে বলল, “বাবু, ভালো আছেন?” চল্লিশ- বিয়াল্লিশ বয়স, ভাঙাচোরা এলোমেলো চেহারা, মুখে রুখো দাড়ি। রাস্তার পাশের বাড়িতে রাজমিস্ত্রীর যোগাড়ের কাজ করছে। আমার স্মৃতিশক্তি চিরকালই কমজোরি। হাঁ করে তাকিয়ে থাকা দেখেই লোকটি আবার বলে, “বাবু, আমি হাসান। টিনভাঙা, লোহাভাঙা, প্লাস্টিক …
Read More »হেসে কেশে ভালোবেসে- সোমক সেনগুপ্ত
বড়, উন্নত শহর মানেই পেল্লাই সব বাড়ি। যেমন বই এর তাকে বই রাখা থাকে, তেমনই থরে থরে মানুষ সাজানো থাকে। কেউ পনেরো তলা, কেউ আঠারো তলা, মাটি থেকে কয়েকশো ফুট ওপরে পায়রার খুপরিতে সুখ-সারির বাসা। একরত্তি ব্যালকনিতে শুকোতে দেওয়া জামাকাপড় দেখে, বাসিন্দাদের সংখ্যা ও বয়স কিছুটা আন্দাজ করা …
Read More »গন্ডারনী ও গণ্ডগোলিক্স- মৌসুমী পাত্র
(শিয়ালনীর পাঠশালায় প্রচুর মজাদার ব্যাপার স্যাপার চলে, যার প্রথম হদিশটা দিয়েছিলাম ‘বাগে এলো বাঘু’ গল্পে। গাছপালার ফাঁকফোকর দিয়ে পাঠশালার খবর ভেসে আসে মাঝেমধ্যে। এলেই তোমাদের জানাতে থাকবো। পাঠশালাটা কোথায় জানো? বনের ঠিক সেই জায়গায়, যেখানে প্রচুর গাছপালা মিলে মাথার উপরে একটা চাঁদোয়ার মত বানিয়েছে, আর দুটো সেগুনগাছের ইয়া মোটা মোটা …
Read More »