বিচ্ছিরি গরম পড়েছে! একেবারে বাঘিপিসী-মার্কা! বাঘুর অন্ততঃ তাই-ই মনে হচ্ছে! বাঘিপিসী যেমন সব সময় ফুটছে তো ফুটছেই, কিসে যে উনি খুশি হবেন বোঝাই দায়- আগুন ঝরিয়ে যাচ্ছেন তো ঝরিয়েই যাচ্ছেন! আকাশের সূর্যস্যারও হয়েছেন তেমনই, মাথা গরম করে বসে আছেন তো বসেই আছেন! সেই সন্ধেবেলা হলে তাঁর নাকে তেল …
Read More »বনভোজনে বাঘুবাবু- মৌসুমী পাত্র
(শিয়ালনীর পাঠশালায় প্রচুর মজাদার ব্যাপার স্যাপার চলে, যার প্রথম হদিশটা দিয়েছিলাম ‘বাগে এলো বাঘু’ গল্পে। গাছপালার ফাঁকফোকর দিয়ে পাঠশালার খবর ভেসে আসে মাঝেমধ্যে। এলেই তোমাদের জানাতে থাকবো। পাঠশালাটা কোথায় জানো? বনের ঠিক সেই জায়গায়, যেখানে প্রচুর গাছপালা মিলে মাথার উপরে একটা চাঁদোয়ার মত বানিয়েছে, আর দুটো সেগুনগাছের ইয়া মোটা …
Read More »মেঘলা রিপু- নির্মাল্য ঘরামী
ক্রিঁক……ক্ল্যাং………ক্রিঁক…………ক্ল্যাং…………ক্রিঁক…………ক্রিঁক………..ক্রিঁক………ক্রিঁক………ক্রিঁক…. একটানা এই বিচ্ছিরি আওয়াজটা শুনে ঘুম ভেঙে গেল চন্দ্রমণিজীর। প্রথমে ঘুমের ঘোরে ঠিক বুঝতে পারেন নি, ঘুম ভেঙে গেলেও না, কেননা ঘুমের রেশ তখনো কাটেনি। তন্দ্রালু অবস্থাতেই উঠে বসলেন বিছানায়। নাহ, শব্দটা অ্যালার্মের নয়। সেটার আওয়াজ আলাদা। তাছাড়া বাইরে সূর্যের আলো ফোটেনি। জানালা দিয়ে চেয়ে দেখলেন, দূরে দূরপীন পাহাড়ের …
Read More »ফুল-পাখি কথা – মৌসুমী পাত্র
সে ছিল এক গভীর বন। আর সেই বনের ঠিক মধ্যিখানে খানিকটা ফাঁকা জায়গায় ছিল এক ফুলগাছ। আশ্চর্যের কথা, আশেপাশে আর কোথাও কোন ফুলগাছ ছিল না। একটাই ফুল ধরে আছে গাছে। অদ্ভুত এক নরম আলো ছড়িয়ে আছে তাকে ঘিরে, আর তার মনমাতানো সুবাস ঘিরে রাখে সারা বন। মৌমাছিরা গুনগুন করে তাকে …
Read More »আলো- শাশ্বতী সাহা
তুই পিদিম,না জোনাকী? আলো হয়ে,আলো দিস কখনও বা বৃক্ষ,লতা,দূর্বাঘাস। কখনও সরীসৃপ তুই, রাতপাখির ডানা ঝাপটানি, পৌরুষের লবণে গলিত জোঁক প্রাগৈতিহাসিক পসারিনী।
Read More »