ঢং ঢং করে স্কুলের ঘন্টাটা শেষ অব্দি পড়েই গেল। হাঁফাচ্ছে কুহেলি, প্রাণপণে দৌড়োচ্ছে স্কুলে যাবার গড়ানে রাস্তা ধরে। এইটুকুনি রাস্তা এতটা দূর হয়! এপাশের বাড়ির পলাশ গাছটা থেকে দুটো পলাশফুল সামনেই মাটিতে পড়ল। হাতে সময় থাকলে ঠিক কুড়িয়ে নিত। আজ… ইসস! বাচ্চাগুলো বেরোতে শুরু করেছে। হাঁফাতে হাঁফাতেই কুহেলি পৌঁছোল …
Read More »বলি ও মশাই, শুনছেন? – মৌসুমী পাত্র
বলি ও মশাই, শুনছেন? আজ্ঞে হ্যাঁ, আপনাকেই বলছি। ওপারে গিয়ে গ্যাঁট হয়ে বসে আছেন দিব্যি বসে আছেন বুঝতে পারছি। আপনার স্তাবক, সমালোচক, গুণমুগ্ধ, নিন্দুকসহ অন্যান্য যাঁরা যাঁরা আছেন (আর ছাতা মনেও পড়ছে না) সবাইকে নিয়ে নাহয় ওপারে জাঁকিয়েই বসে আছেন, আমরা তো আর দেখতে যাচ্ছি না (মানে ওপর থেকে …
Read More »ক্রান্তিকালে, হে রবিঠাকুর! – মৌসুমী পাত্র
না, দূরত্বের অনুভব নিবিড় হয়ে এল না এবারের জন্মদিনে। আসবেই বা কী করে? ছ’ফুটের দূরত্ব বজায় রাখতে হচ্ছে যে! মাস্কের আড়ালে মুখ বাঁচে লুকিয়ে। মহামারীর বীজ বয়ে চলা অগণিত নরদেহ পিপিই কিটের অন্তরালে পৃথিবী থেকে বিদায় নিচ্ছে চিরতরে! প্রিয়জন, পরিজন বিচ্ছিন্ন। হে কবি, কে ভূয়োদর্শী কবি, কষ্টকল্পনাতেও কি ভেবেছিলে …
Read More »