পিঠে থলে ঝুলিয়ে বাঘু চলেছে পাঠশালার পানে। মনে বেশ খুশি খুশি ভাব। একটা গাছের ডালকে লাঠির মতন বানিয়ে নিয়েছে আর ভুলভাল গান ভাঁজতে ভাঁজতে হাতের ডালটা সপাং সপাং এদিক ওদিক চালাচ্ছে। রাস্তার যত ধুলো পাউডারের মতন গায়ে লেপা হয়ে অপরূপ খোলতাই চেহারা হয়েছে বাঘুর, কিন্তু তার সেদিকে ভ্রূক্ষেপ নেই! …
Read More »কাকের ঠ্যাং – বদরুদ্দোজা হারুন
কাকের ঠ্যাং বকের ঠ্যাং মাখন মামু মারলো ল্যাং, ল্যাং দিয়ে লেংচি হাঁটে যখন তখন হেঁচকি ওঠে। হেঁচকি শুনে হুমদো বিড়াল লাফ দিয়ে হল পগারপার, পগারপারে ছিল বাঘ হালুম বলে ধরলো ঘাড়। ঘাড়ে নিয়ে বাঘের মাসি জোরসে দিল এমন কাশি বাঘ বেটা ছেড়ে পালায় তেপান্তরের মাঠে …
Read More »পাঠশালায় ধুন্ধুমার- মৌসুমী পাত্র
(শিয়ালনীর পাঠশালায় প্রচুর মজাদার ব্যাপার স্যাপার চলে, যার প্রথম হদিশটা দিয়েছিলাম ‘বাগে এলো বাঘু’ গল্পে। গাছপালার ফাঁকফোকর দিয়ে পাঠশালার খবর ভেসে আসে মাঝেমধ্যে। এলেই তোমাদের জানাতে থাকবো। পাঠশালাটা কোথায় জানো? বনের ঠিক সেই জায়গায়, যেখানে প্রচুর গাছপালা মিলে মাথার উপরে একটা চাঁদোয়ার মত বানিয়েছে, আর দুটো সেগুনগাছের ইয়া মোটা …
Read More »শিয়ালনী কুপোকাত- মৌসুমী পাত্র
বর্ষা বিদায় নিয়েছে। আকাশে সোনা সোনা রঙের রোদ্দুর। সাদা সাদা মেঘ নীল আকাশে হামাগুড়ি দিয়ে বেড়াচ্ছে আপনমনে। বড়ো বড়ো গাছের মিষ্টি মিষ্টি ছায়ারা বাহারি আলপনা এঁকে রেখেছে ঘাসে মাটিতে, ঝোপেঝাড়ে। আর বর্ষাশেষে ইতিউতি গজিয়ে ওঠা বুনো ফুলের মনভোলানো সৌরভ ভরিয়ে রেখেছে শিয়ালনীর পাঠশালার চারপাশ। তা এরকম পরিবেশে কি আর পড়ায় …
Read More »কুট্টিদের ছড়া -সুদীপ্ত বিশ্বাস
১ শিঙি মাছে ডিঙি বায় পিঁপড়ে টানে মই খোকন সোনা মাছ ধরেছে এত্ত বড় কই।
Read More »