ঢং ঢং করে স্কুলের ঘন্টাটা শেষ অব্দি পড়েই গেল। হাঁফাচ্ছে কুহেলি, প্রাণপণে দৌড়োচ্ছে স্কুলে যাবার গড়ানে রাস্তা ধরে। এইটুকুনি রাস্তা এতটা দূর হয়! এপাশের বাড়ির পলাশ গাছটা থেকে দুটো পলাশফুল সামনেই মাটিতে পড়ল। হাতে সময় থাকলে ঠিক কুড়িয়ে নিত। আজ… ইসস! বাচ্চাগুলো বেরোতে শুরু করেছে। হাঁফাতে হাঁফাতেই কুহেলি পৌঁছোল …
Read More »দুর্গা দুর্গতিনাশিনী – সুমেধা ভৌমিক
“সর্বদেবাময়ীং দেবীং সর্বরোগ ভয়াপহাম্। ব্রহ্মেশবিষ্ণুনমিতাং প্রণমামি সদা শিবাম্।। “ আমরা সেই দেবীর আরাধনা করছি যিনি সমস্ত …
Read More »বাঘুর ল্যাজলজ্জা – মৌসুমী পাত্র
গতকালের আগুনঝরা গরমটা আজ অনেকখানি নরম। দুপুরবেলাতেই দমকা কালবৈশাখী এসেছিল আকাশ কালো করে। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তুমুল বৃষ্টি। আকাশের সেই রাগী সূর্যস্যার তো ভয়েই কোথায় লুকিয়ে পড়লেন সঙ্গে সঙ্গে। বাতাসের আওয়াজ তো নয়, যেন সমুদ্রের গর্জন। গাছপালাদের মাথারা সমানে দুলছে এপাশ ওপাশ- যেন সেই সমুদ্রের ঢেউ। …
Read More »পরীক্ষা দিলেন বাঘু- মৌসুমী পাত্র
(শিয়ালনীর পাঠশালায় প্রচুর মজাদার ব্যাপার স্যাপার চলে, যার প্রথম হদিশটা দিয়েছিলাম ‘বাগে এলো বাঘু’ গল্পে। গাছপালার ফাঁকফোকর দিয়ে পাঠশালার খবর ভেসে আসে মাঝেমধ্যে। এলেই তোমাদের জানাতে থাকবো। পাঠশালাটা কোথায় জানো? বনের ঠিক সেই জায়গায়, যেখানে প্রচুর গাছপালা মিলে মাথার উপরে একটা চাঁদোয়ার মত বানিয়েছে, আর দুটো সেগুনগাছের ইয়া মোটা মোটা …
Read More »ভালবাসা যদি ফিরে পাই – সুুুুদীপ্ত বিশ্বাস
ভালবাসা যদি ফিরে পাই তবে তো নাচবো ভাই তাধিন তাধিন… পোড়া বিড়ি দেব ছুঁড়ে ফেলে। ফেলে দেব তামাকের শিশি ছেড়ে দেব সব ছাইপাঁশ তেতো জল, বিলিতি বা দিশি। ভালবাসা যদি ফিরে পাই তবে তো গাইবো ভাই গলা ছেড়ে যা আসবে মনে বাতাসকে বলে দেব আমি কত সুখি আকাশকে বলে দেব …
Read More »ফুল-পাখি কথা – মৌসুমী পাত্র
সে ছিল এক গভীর বন। আর সেই বনের ঠিক মধ্যিখানে খানিকটা ফাঁকা জায়গায় ছিল এক ফুলগাছ। আশ্চর্যের কথা, আশেপাশে আর কোথাও কোন ফুলগাছ ছিল না। একটাই ফুল ধরে আছে গাছে। অদ্ভুত এক নরম আলো ছড়িয়ে আছে তাকে ঘিরে, আর তার মনমাতানো সুবাস ঘিরে রাখে সারা বন। মৌমাছিরা গুনগুন করে তাকে …
Read More »আমার বাড়ি- মৌসুমী পাত্র
আমার বাড়ি রঙ- বাহারি আলো-ছায়ায় ঘেরা। সবুজ ঘাসে পাখির ডাকে …
Read More »