নীল আকাশে ছেঁড়া তুলোর ছোট্ট ছোট্ট ভেলা, রোদ বৃষ্টি মেঘের যেন লুকোচুরি খেলা।
Read More »আলো- শাশ্বতী সাহা
তুই পিদিম,না জোনাকী? আলো হয়ে,আলো দিস কখনও বা বৃক্ষ,লতা,দূর্বাঘাস। কখনও সরীসৃপ তুই, রাতপাখির ডানা ঝাপটানি, পৌরুষের লবণে গলিত জোঁক প্রাগৈতিহাসিক পসারিনী।
Read More »দিনরাত্রি -সুদীপ্ত বিশ্বাস
জাগল উষা মুছল আঁধার উঠল জেগে পাখি ভোরাই সুরে গান গেয়ে সে খুলল সবার আঁখি। দুলিয়ে কোমর কাশফুলেরা ডাকছে শুধু, ‘আয়!’ সে ডাক শুনে বদ্ধঘরে আর কি থাকা যায় ? চলল সবাই নিজের কাজে মৌমাছিরা ফুলে নদীর তীরে কাশফুলেরা উঠল দুলে দুলে। গাঁয়ের পথে কলমিলতা ফুল ফুটিয়ে ডাকে ছোট্ট নদী …
Read More »জলরং -পুলক মন্ডল
কত না কত সময় ধরে ভাবি একটি মিষ্টি প্রেমের কবিতা লিখব পারিনি ; মনের গহনে উঁকি দেয় একটি উদাসী মুখ
Read More »স্মৃতিপট -সুদীপ্ত বিশ্বাস
স্মৃতিপট-১ অনামিকা জানো কিছু কথা শুধু জমে জমে থাকে বুকে কেউ কেউ জেনো,শুধু ভালবেসে থাকতে পারে না সুখে। যদিও জেনেছি সব কিছু মুছে তুমি আছ সুখে বেশ তবুও দুচোখে ঘুম তো আসে না,চেয়ে থাকি অনিমেষ।
Read More »এস অনামিকা – সুদীপ্ত বিশ্বাস
অনামিকা তুমি কোথায় এখন? কিছুই তো নেই জানা; অনামিকা তুমি দেখালেই দেখি, না দেখালে রাতকানা।
Read More »চলো অনামিকা – সুদীপ্ত বিশ্বাস
চলো অনামিকা সব কিছু ফেলে দুজনে হারিয়ে যাই এ শহর ছেড়ে অনামা বিদে শে স্বপ্নের সীমানায়। চলো অনামিকা মেঘে মেঘে ঢাকা আকাশের ওই পারে বৃষ্টি যেখানে নূপুর বাজাবে আপন অহংকারে।
Read More »ছেলেটা -সুদীপ্ত বিশ্বাস
এই ছেলেটা দুষ্টু ভীষণ, ওই ছেলেটা দস্যি লাফায় শুধু তিড়িং বিড়িং হাতে ফোঁটায় বঁড়শি । এই ছেলেটা বায়না ধরে, ওই ছেলেটা হাসে হুড়মুড়িয়ে একলা ছোটে নদীর পাশে পাশে।
Read More »মায়াবী গোধূলিয়া -নবকুমার দাস
গোধূলিতে নদী নারী হয়ে ওঠে, মায়াঞ্জনে ঢাকে ব্যপ্ত চরাচরে , মন কেমনিয়া সুরে সুরে দূরে কেও বাজায় বাঁশি আনমনা করে বারেবারে । যেন কিশোরের স্বপ্নবালা দিয়ালায় ফিরে আসে,চেনা চেনা অনুষঙ্গে আলতো দোলায় বেহূলা মান্দাসে ফেরে , লখীন্দর সপ্তডিঙায় ।
Read More »বীজবপনের সময় -অজিত অধিকারী
সমস্ত খেলনা হারিয়ে কেবল একা একা ঘুরি পকেটের কলমকেই মনে হয় ভাঙা বাঁশি ধুনি জ্বলে ধুলো ওড়া বিকেলের মাঠে সন্ধ্যায় আকাশ পথে পথে তারামণিদের সংসার আমি শুধু তালগোল পাকিয়ে ফেলি
Read More »