Home / কিছু ভাবনা কিছু চিন্তা / আ মরি বাংলা ভাষা – জলছবি

আ মরি বাংলা ভাষা – জলছবি

Aa-mori-bangla-vasa1/jc
চিত্রঃ জলছবি

অনেকদিন আগে এক বন্ধুতুতো দিদির কাছে একটা ঘটনা শুনেছিলাম। সে মফস্বল শহরের মেয়ে, ঘটনাচক্রে একবার রবীন্দ্র সদনে গিয়ে পড়েছিল কোন এক অনুষ্ঠান দেখতে। অনুষ্ঠানস্থল উপচে পড়েছে ভিড়ে। তার ঠিক সামনেই একদল তরুণী– চলনে-বলনে, বেশভূষায়, প্রসাধনে ঠিকরে পড়ছে উন্নাসিকতা। খানিকক্ষণ বাদেই প্রবল স্থানাভাব- প্রায় বনগাঁ লোকালের তুল্য। এ ওর ঘাড়ে পড়ে তো ও এর পা মাড়িয়ে দেয়। শেষে এমন অবস্থা হল যে বসার জায়গা নিয়েই প্রবল টানাটানি শুরু হল। এবং সেই প্রবল স্থানাভাবের মধ্যেই আমার দিদিটি সামনের ললনাকুলের একজনের কণ্ঠে করুণ আর্তনাদ শুনল- “উফফ! আই হ্যাভ টু সিট বাই হাঁটু মুড়ে!”

তা বাংলায় থাকবো, আর এরকম টুকটাক অভিজ্ঞতা হবে না, তাই কখনো হয়? জলছবির নিজের অভিজ্ঞতার কথাই বলি। এক আত্মীয়া এসেছেন বাড়িতে। কথায় কথায় সেদিনের বাজারের প্রসঙ্গ উঠল। তা সাধারণ বাঙালি বাড়িতে যেমন বাজার হয়, তেমনই হয়েছে। কুমড়ো, গাজর, আলু, বেগুন এইসব। তা জলছবি বলে আলু, তিনি বলেন পটেটো। সে উচ্চারণ করে কুমড়ো, তিনি বলেন পাম্পকিন। সে যদি বলে বেগুন, তিনি বলেন ব্রিঞ্জল। তাঁর জ্ঞান দেখে জলছবি ক্ষণে ক্ষণে পুলকিত, শিহরিত এবং চমৎকৃত। এরপর এল পালং-র কথা। তিনি বললেন, “ও! স্পিনাক! স্পিনাক খেতে আমি লাইক করি।” তারপর তিনি তাঁর জ্ঞানের আরও নমুনা দেখিয়ে জলছবিকে বিহ্বল করার প্রয়াসেই সম্ভবত শুধোলেন, “আর কী বাজার আছে?” জলছবি সবিনয়ে নিবেদন করল, “নটেশাক।”

পরক্ষণেই তাঁর মুখমণ্ডলে এমন বিচিত্র সব রঙের উদয় এবং বিলয় ঘটল যে, জলছবির পাষাণচিত্তেও করুণার সঞ্চার হল। স্খলিতকণ্ঠে তিনি বললেন, “নটেশাক! ও হো হো!” বোঝাই গেল, তাঁর বাংলা টু ইংরেজি ডিকশনারি পরলোকগমন করেছে। সামান্য নটেশাকের যে কী অপার মহিমা সেদিনই অনুধাবন করেছিল জলছবি। বাংলাভাষার মান ও প্রাণ সেদিন সেই নটেশাকই একার হাতে রক্ষা করেছিল। জলছবি যে বাক্যালাপের অন্তিমলগ্নে ঠোঁটের ফাঁকে একখানা মুচকি হাসি দিতে পেরেছিল, তা শুধুমাত্র একটি আপাততুচ্ছ শাকের দৌলতেই।

জলছবির আরেকখানা অভিজ্ঞতার কথা বলি। বেচারি মাসখানিকের জন্য বাইরে যাবে, কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় ওষুধ কিনতে গেছে এক পরিচিত ওষুধ দোকানে। সব ওষুধই মাসখানিকের জন্য নিচ্ছে দেখে দোকানী তার জলদগম্ভীর গোঁফের ফাঁকে হাসার চেষ্টা করে শুধোল, “আউট অফ স্টেশনের বাইরে যাচ্ছেন বুঝি?” এরকম একখানা বেমক্কা ডেলিভারিতে জলছবি মোটামুটি স্থিরচিত্রে পর্যবসিত হল মিনিটটাকের জন্য। তারপর ‘যস্মিন দেশে যদাচারঃ’ স্মরণ করে নিবেদন করল, “আউট অব স্টেশনের বাইরেই যাচ্ছি।”

ধরতে গেলে, এরকম বিপর্যয় একরকম অবশ্যম্ভাবী। বাঙালিকে আজকাল ইংরেজি বলতেই হয়। সে কেতা দেখানোর জন্য হলেও। বাঙালি আধিকারিকের কাছে বাঙালি বেয়ারা জানতে চায়, “চায়ে সুগার দেব?” অনুষ্ঠানবাড়িতে গিয়ে পাতি সাদা ভাতকেও বাঙালি ‘রাইস’ বলে ডাকে। মুর্গির মাংস আজকাল আর কেউ খায় না, সবাই ‘চিকেন’ খায়। (নেহাত ভাগাড় কাণ্ডের জেরে বাংলা ভাষা ও বাংলা পেট খানিকটা হলেও রক্ষা পেয়েছে।) জলছবি সেদিন একজনকে কিছু একটা জিজ্ঞেস করেছিল। উত্তরে শুনতে হয়েছিল- ওটা আপনি অমুককে আস্ক করে নিন।

এই আস্ক করাটাই বাঙালির ‘মাস্ক’- তার মুখোশ। বাঙালি হিসেবে তার চরম আত্মশ্লাঘা, ভারতের অন্যান্য প্রদেশের লোকজনের চেয়ে সে প্রায়শই নিজেকে উন্নততর প্রজাতির জীব বলে মনে করে।  অথচ একইসঙ্গে নিজের ভাষার প্রতি এক আশ্চর্য বিরাগ তার প্রতি পদে। এ এক অদ্ভুত স্ববিরোধিতা।

ইংরেজি আমাদের কাজের ভাষা, প্রয়োজনের ভাষা। কিন্তু অকারণে বাংলা বাক্যের মাঝে মাঝে ইংরেজি শব্দ গুঁজে দিয়ে আত্মপ্রসাদ লাভের এই যে প্রবণতা, তা আত্মদৈন্য ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ করে না। বাংলাভাষায় উপযুক্ত পরিভাষা না থাকলে তার জায়গায় ইংরিজি (বা হিন্দী) ব্যবহার হতেই পারে, দুটোই সমানতালে ব্যবহার হলে তবুও কষ্ট করে মানা যায়, কিন্তু ইংরিজির হাঁড়িকাঠে নিজে থেকেই মাথা গলিয়ে দিয়ে পাঁঠাবলি হতে চাওয়া- এ বোধহয় এক এবং একমাত্র বাঙালির পক্ষেই সম্ভব।

আজকালকার ঝাঁ চকচকে দোকানে গিয়ে ‘পাঁউরুটি আছে?’ জিজ্ঞেস করলে দোকানদার আগে আপাদমস্তক জরিপ করে। ব্রেড প্রার্থীদের, বাটার প্রার্থিনীদের আপ্যায়ন করতে পারলে যেন দোকানদার বাঁচে, আর পাঁউরুটি- মাখনের খদ্দের বেচারী মনে মনে রবীন্দ্রনাথের গান খানিক পালটে নিয়ে গাইতে থাকে- আমি তোমার খদ্দেরকুলের রব পিছে… স্থান দিও হে আমায় তুমি ব্রেড-বাটারের নীচে…

আর এই ফাঁকে কত সুন্দর সুন্দর শব্দ হারিয়ে যাচ্ছে ডোডোপাখির মত। পেয়ালার মত অসম্ভব শ্রুতিমধুর একটি শব্দকেও বাঙালি বিসর্জন দিয়েছে অবহেলে। কোনদিন হয়তো শুনব, বাঙালি গাইছে- বেদনায় ভরে গিয়েছে কাপ, নিও হে নিও। ‘চড়ুইভাতি’ বা ‘কেদারা’ও লুপ্তপ্রায় প্রজাতির দলে।

ছোটবেলায় আমরা মাতৃস্থানীয় বা পিতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের সম্বোধন করতাম ‘কাকু’, ‘জেঠু’, ‘মাসিমা’, ‘পিসিমা’ বা হয়তো ‘মাসিমণি’, ‘পিসিমণি’ বলে। হঠাৎ করে একদিন সবিস্ময়ে লক্ষ করলাম, এখনকার বাচ্চাদের অভিধান থেকে সেইসব সুন্দর সুন্দর শব্দ হারিয়ে গিয়ে তার স্থান নিয়েছে মাত্র দুটি শব্দ- ‘আঙ্কল’ আর ‘আন্টি’।

ইংরেজি ভালো না জানা এবং তজ্জনিত সমস্যার জন্য অনেক বাঙালিরই মনেপ্রাণে চরম আক্ষেপ আছে। একটা পুরো প্রজন্মের বাঙালির দুঃখ, ইংরেজিটা ভালো করে শেখা হয়নি বলে। কিন্তু যেটা শেখার সম্পূর্ণ সুযোগ ছিল, সেই বাংলাটাও কি বাঙালি ঠিকঠাক শিখেছে? মুখেবই (অর্থাৎ কিনা, ফেসবুক) বা হোয়াটসঅ্যাপ (বাংলা করা গেল না)-এ অজস্র লেখা দেখি বাংলায়। অনেক লেখাই খুব উচ্চ গুণমানসম্পন্ন। কিন্তু ওই একটা জায়গাতেই কবি কেঁদে যায়। সে হল বানান। যাঁরা লেখেন, তাঁদের উদ্দেশ্য অতিশয় মহৎ সন্দেহ নেই, কিন্তু তাঁরা বোধহয় অভিধানকে পর্দানশীন রাখতেই পছন্দ করেন।  বিদ্যাসাগর মহাশয় ‘দুরাবস্থা’ শুনে আঁতকে উঠেছিলেন, আজ বেঁচে থাকলে হয়তো তাঁকে “দূড়াবস্তা” দেখতে হত।

ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলি এখন সুয়োরানি, আর বাংলা মাধ্যম স্কুলগুলি দুয়োরানি। এদিক ওদিক চারদিকে ব্যাঙের ছাতার মত অজস্র ইংরেজি মাধ্যম স্কুল গজিয়ে উঠছে। ছেলেমেয়েরা আর কিছু শিখুক না শিখুক, ‘থ্যাংক ইউ’, ‘সরি’, ‘আউচ’, ‘শিট’, ‘টাচ উড’ এসব বলায় বেশ পোক্ত হয়ে উঠছে দেখতে পাই। (এবং ইংরেজিও যে কতটা শেখে, সে নিয়েও বিস্তর সন্দেহের কারণ আছে।) এবং খুব ভালো জিনিসও যেমন অতি ব্যবহারে জীর্ণ হয়ে যায়, তেমন খুব ভালো কথারও অতি ব্যবহারে প্রাণের স্পর্শ থাকে না। একটা ঘটনা শুনেছিলাম। কোলকাতার এক বাসে একজনের পা মাড়িয়ে ফেলেছিলেন, অসাবধানতাবশতই হয়তো। অপরাধী ব্যক্তিটি তৎক্ষণাৎ একটি কাজই করতে পারতেন। এবং করলেনও। তিনি ‘সরি’ বললেন। কিন্তু সরি বললেই যদি পায়ের জ্বালা, জুতোয় মাড়ানোর ফলে উদ্ভুত ময়লা উবে যেত, তাহলে কিছু বলার ছিল না। যেহেতু তা হয়নি, তাই আক্রান্ত ব্যক্তিটি এক কথা না বলে পারলেন না, “একটু দেখেশুনে পা ফেলবেন তো!” এবারে গরমাগরম উত্তর এল, “সরি বললাম না আপনাকে!”

ইংরেজি মাধ্যমে ভালো জিনিস শেখে না কেন, নিশ্চয় শেখে। কিন্তু ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলির একটা বড় অংশেরই গোড়াকার কথাটা হল- বাংলাভাষার প্রতি প্রবল উন্নাসিকতা। সেখানকার বাচ্চাদের বইতে দেশজ ভাষা, সংস্কৃতি, গাছপালার কোন পরিচয় পাওয়া যায় না। সেখানে সর্বদা ‘ব্রেকফাস্ট’ হয় ‘ব্রেড- বাটার’ দিয়ে, মায়েরা কেক বেক করে, ‘গুড নাইট’ না বলে কেউ ঘুমোতে যায় না। সেখানকার কথাবার্তা, ছবি, পোশাক আশাক- সবই যেন কোন ভিন্‌গ্রহের। বিদেশি ভাষা- সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার প্রয়োজন অবশ্যই আছে। কিন্তু দেশীয় ভাষা- সংস্কৃতির সঙ্গে শিশু পরিচিত হবে না একদম, তাই বা কেমন কথা? শিশুপাঠ্য ইংরেজি বইগুলোতে আদবকায়দার উপর যতটা গুরুত্ব দেওয়া হয়, তার সিকিভাগও যদি বাংলার স্বকীয়তাকে বজায় রাখার কাজে ব্যয় হত, তাহলে আখেরে হয়তো উপকারই হত। সহজ পাঠের সহজতা, তার স্বকীয় সৌন্দর্য শিশুর মনে যে অনাবিল আনন্দের তুফান তোলে, ছোট নদীর বাঁকে বাঁকে চলার সঙ্গে সঙ্গে কচিকাঁচার মনও যে চলতে থাকে, ঋতু বদলের সঙ্গে সঙ্গে প্রকৃতির যে রূপবদল ঘটে- তার দোলা বাংলার শিশুমনের একান্ত নিজস্ব সম্পদ। প্রকৃতির সঙ্গে বাঙালীর মনের একটা নিগূঢ় যোগ আছে। বিদেশি ভাষায় সেই মেলবন্ধন বাঙালি শিশু পাবে কোথায়? ইংরেজি ছড়া শিখে বাঙালি শিশু বলে, “রেন, রেন, গো অ্যাওয়ে- কাম এগেন অ্যানাদার ডে।” অথচ চিরন্তন বাঙালি শিশুর একটাই আকুতি- “আয় বৃষ্টি ঝেঁপে, ধান দেব মেপে”। বাদলা দিনগুলোতে আমাদের ছেলেবেলার চিরকালীন গান- বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর, নদেয় এল বান। আমরা যদি আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে এইসব সম্পদ থেকে বঞ্চিত করে রাখি, তার দায় একান্তভাবে আমাদেরই।

তাহলে উপায় কী? নিছক দুঃখবিলাস না করে বেরোনোর পন্থা কী হতে পারে? উপায় একটাই। সচেতনতা। আমরা নিজেরা যদি সচেতন হই এবং সত্যিই অনুধাবন করি এটা সমস্যা বলে, তাহলে ওখানেই সমস্যার অর্ধেক সমাধান হয়ে যায়। আমরা যদি অপ্রয়োজনে বা সম্পূর্ণ বিনা কারণে ভাতকে ‘রাইস’ না বলি, নুনকে ‘সল্ট’ না বলি- তাতেই তো বাংলাভাষাটা বেঁচে যায়। আর আমাদের ছেলেমেয়েদের তো শেখাই আমরাই- কোন ইংরেজ তো ঘাড়ে ধরে আমাদের বাধ্য করেনি ‘আংকল’ ‘আন্টি’ বলতে। সমস্যা যখন আমরাই তৈরি করেছি, সমাধানেও আমরাই এগিয়ে আসি বরং।

Aa-mori-bangla-vasa3/jc
চিত্রঃ জলছবি

 

শেষ করি জলছবির আরেকটি কমবয়সের অভিজ্ঞতা দিয়ে। ঘটনাটি পড়ে সহৃদয় পাঠকের পরিশীলিত মনে যদি কোন ব্যথা লাগে, তার জন্য জলছবি আগেভাগেই মার্জনা চেয়ে রাখছে। জলছবি তখন স্কুলে পড়ে। এবং তার দাদাও। এক ছুটির দিনে তারা বাইরের ঘরে বসে দূরের রাস্তা দেখছিল। তাদের বাড়ির সামনে বিশাল একটা জায়গা ফাঁকা পড়ে ছিল সেসময়। তার ওপারে পিচঢালা রাস্তা আপনমনে বয়ে চলেছে। তাকিয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ তাদের নজরে এল, বড় রাস্তার ধারে একটা রিক্সা থামল। একজোড়া নারী-পুরুষ নামলেন। চেহারা বা পোশাক আশাকে অনুমান করা যায়, গ্রামের মানুষ- শহরে ডাক্তার দেখাতে এসেছেন। হয়তো বা, বেশিদিন বিয়ে হয়নি। যাইহোক, রিক্সা থেকে নেমে তাঁরা এদিক ওদিক চাইছেন। মনে হচ্ছে, যেন কোন বাড়ি খুঁজছেন। এইসব আলোচনা চলতে চলতেই তারা দেখল রিক্সায় চেপে মেয়েটি এবং পায়ে হেঁটে পুরুষটি তাদের গলিতে ঢুকছেন। আবার দুজনে শুরু হল তর্ক। কার বাড়িতে যেতে পারে? এ বলে, মনে হয় পিছনের জেঠিমাদের বাড়িতে, ও বলে, না, পাশের কাকীমাদের বাড়িতে। এইসব তর্কাতর্কি চলার মাঝেই পুরুষটি উঠে এল জলছবিদের রোয়াকে। তারপর বসে থাকা দুজনকে উদ্দেশ্য করে জিজ্ঞেস করল, “ইউরিন আছে?”

এমনতরো অদ্ভুত প্রশ্নে বিহ্বল তারা দুজনে একবাক্যে ঘাড় নাড়িয়ে জানিয়ে দিল, না নেই। পরে বাড়ির বড়দের সঙ্গে আলোচনাক্রমে (যদিও কিঞ্চিৎ বকুনিও খেয়েছিল, আরেকটু জিজ্ঞেস করে আসল প্রয়োজন না জানার জন্য) যেটা বেরিয়ে এল, মহিলাটির জন্য শৌচাগারের সন্ধান করছিল পুরুষটি। শহরের ছেলেমেয়েদের কাছে বাংলায় বলা উচিত হবে কিনা বুঝতে না পেরে ( বা হয়তো খাঁটি বাংলায় বলতে লজ্জা করার হেতুও হতে পারে) ইংরেজির আশ্রয় নেবার চেষ্টা করেছিল পুরুষটি।

বাকি মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

 

 

Leave a comment

Check Also

Tagore কে আমি like করি

Tagore কে আমি like করি – মৌসুমী পাত্র

  হ্যাঁ, এটা ট্রু যে আমি টেগোরকে লাইক করি। আর করবো নাই বা কেন? এই …

শিল্পী- পুণ্যতোয়া

এত যুদ্ধ কেন ? – সুমেধা ভৌমিক

                              …

ঈশ্বরঃএজেন্ট ও মার্কেটিং

ঈশ্বরঃ এজেন্ট ও মার্কেটিং – সুদীপ্ত বিশ্বাস

    যে কোনও প্রোডাক্ট মার্কেটে বিক্রির জন্য ভালো মার্কেটিং এর জুড়ি নেই। মার্কেটিং ঠিকঠাক …

হেসে কেশে ভালোবেসে

হেসে কেশে ভালোবেসে- সোমক সেনগুপ্ত

    বড়, উন্নত শহর মানেই পেল্লাই সব বাড়ি। যেমন বই এর তাকে বই রাখা …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *